রসময় মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয় দাড়িয়াপাড়া, সিলেট সিটিকরপোরেশন, সিলেট। EIIN: 130403 MPO Index: প্রতিষ্টাকাল: ১৯৩০ খ্রীঃ প্রতিষ্টাতা সভাপতি: প্রতিষ্টাকালীন প্রধান শিক্ষক:
রসময় মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয় সিলেট জেলা শহরের প্রাণক্রেন্দ্রে অবস্থিত একটি পুরোনো এবং ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। শহরের দাড়িয়াপাড়া এলাকায় বিদ্যালয়টি ১৯৩০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
উনিশ শতকে ব্রিটিশবিরোধী "ভারত ছাড়" আন্দোলনের সময় তদানিন্তন জনশিক্ষা পরিচালক ক্যানিংহাম বিজ্ঞপ্তি জারি করেন যে, সরকারী মাধ্যমিক স্কুলে পড়তে হলে অভিভাবকদের জামিন দিতে হবে যে, তাদের সন্তানরা ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে অংশ নিবে না। তখন সিলেটের দুর্গাকুমার পাঠশালায় কিছু সমাজসেবী আইনজীবীদের সহায়তায় পিপলস একাডেমী নামে একটি প্রাতঃকালীন বিদ্যালয় চালু করা হয়। বিদ্যালয়টি যে জায়গায় স্থানান্তরিত করা হয় সে ভিটা ছিল আইনজীবী প্যারিমোহন দাসের। প্যারীমোহন দাসের উক্ত ভিটা সিলেট টাউন ব্যাংক কর্তৃক বন্ধক থাকায় তার মৃত্যুর পর তা নিলামে তুলা হয়। শিক্ষা কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে জগন্নাথপুর উপজেলার বিশিষ্ট জমিদার ব্রজেন্দ্র নারায়ন চৌধুরী উক্ত জায়গা ক্রয় করে তার পিতার(রসময় চৌধুরী) নামে উৎসর্গ করেন এবং নামকরন করেন "রসময় মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়"।
রসময় মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয় শিক্ষার অগ্রগতিতে অনন্য ভূমিকা রাখছে। শিক্ষার পাশাপাশি অত্র প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা সাহিত্য, সংস্কৃতি, খেলাধুলা, প্রযুক্তি, বিতর্ক, বিজ্ঞান সকল ক্ষেত্রে কৃতিত্ব অর্জন করে বিদ্যালয়ের সুনাম অক্ষুন্ন রেখে চলেছে। অত্র বিদ্যালয় থেকে একজন শিক্ষার্থী মেধাবী, সৎ, কর্মঠ, আধুনিক বিজ্ঞান মনষ্ক, যোগ্য দেশপ্রেমিক ও মানবিক মূল্যবোধ সম্পন্ন আলোকিত মানুষ হয়ে বাংলাদেশকে সমৃদ্ধের পথে এগিয়ে নিয়ে যাবে এ আমার দৃঢ় প্রত্যাশা।
বিদ্যালয় দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে সন্তানের শিক্ষার জন্য অভিভাবকের পরিকল্পিত বিনিয়োগই সর্বশ্রেষ্ঠ বিনিয়োগ। সন্তানের সু-শিক্ষার জন্য সমাজ...
রসময় মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয় দাড়িয়াপাড়া, সিলেট সিটিকরপোরেশন, সিলেট। EIIN: 130403 MPO Index: প্রতিষ্টাকাল: ১৯৩০ খ্রীঃ প্রতিষ্টাতা সভাপতি: প্রতিষ্টাকালীন প্রধান শিক্ষক:
রসময় মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয় সিলেট জেলা শহরের প্রাণক্রেন্দ্রে অবস্থিত একটি পুরোনো এবং ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। শহরের দাড়িয়াপাড়া এলাকায় বিদ্যালয়টি ১৯৩০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
উনিশ শতকে ব্রিটিশবিরোধী "ভারত ছাড়" আন্দোলনের সময় তদানিন্তন জনশিক্ষা পরিচালক ক্যানিংহাম বিজ্ঞপ্তি জারি করেন যে, সরকারী মাধ্যমিক স্কুলে পড়তে হলে অভিভাবকদের জামিন দিতে হবে যে, তাদের সন্তানরা ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে অংশ নিবে না। তখন সিলেটের দুর্গাকুমার পাঠশালায় কিছু সমাজসেবী আইনজীবীদের সহায়তায় পিপলস...
আমাদের ওয়েবসাইট প্রস্তুত হচ্ছে জেনে আমি খুবই আনন্দিত। এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান পরিচিতি ও সার্বিক কার্যক্রমে গতিশীলতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে বলে আমি মনে করি। আশা করি, ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট কার্যক্রমটি তথ্যবহুল হবে এবং আপডেট থাকবে। ওয়েবসাইট প্রস্তুতকরণের সাথে সংশ্লিষ্ট সবাইকে আমার আন্তরিক ধন্যবাদ ও অভিনন্দন।
এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা সঠিক জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে ভবিষ্যতে আলোকিত মানুষ হয়ে দেশ ও জনগণের সেবক হিসেবে গড়ে উঠুক এবং তাদের পথ চলা হোক সত্য, সুন্দর, কল্যাণ ও আলোর পথে। সবার জন্য আমার শুভ কামনা।